Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

গবেষণায় অনুদান পেলেন জবির ১৬ শিক্ষক

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১৬ জন শিক্ষক ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ গবেষণা অনুদান পেয়েছেন। বুধবার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে উপসচিব ড. মো. গোলাম মোস্তফা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচি খাত থেকে এই বিশেষ গবেষণা অনুদান দেয়া হবে। ৬৩৮টি গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের জন্য নির্বাচিতদের তালিকাও বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করা হয়েছে। ১৬ শিক্ষক যৌথভাবে গবেষণার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। মনোনীতরা প্রতিটি গবেষণার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় থেকে দুই, আড়াই, তিন ও চার লাখ টাকা করে পাবেন। গবেষণায় অনুদান পাওয়া ১৬ শিক্ষক হলেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান ও সহকারী অধ্যাপক নিউটন হাওলাদার, গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সরোয়ার আলম ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মোস্তাক আহমেদ, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান ও সহকারী অধ্যাপক অর্পণা সরকার, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নূরে আলম আব্দুল্লাহ ও অধ্যাপক ড. দীপিকা রাণী সরকার, গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল ও সহকারী অধ্যাপক বিষ্ণুপদ ঘোষ, গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সিদ্ধার্থ ভৌমিক ও সহকারী অধ্যাপক গৌতম কুমার সাহা, রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এ জে সালেহ আহম্মাদ ও সহকারী অধ্যাপক আবদুল আউয়াল এবং রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জামির হোসেন ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাজিবুল হক আনন্দ। জানা গেছে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক প্রকল্পের গবেষণার জন্য ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে বিশেষ গবেষণা অনুদান দেয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত, গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান দেয়া হয়। সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এই ফেলোশিপ দিয়ে থাকে। সাধারণত তিনটি ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই ফেলোশিপ দেয়া হয়। প্রতি বছর বায়োলজিক্যাল সায়েন্স, মেডিক্যাল সায়েন্স, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স, ফিজিক্যাল সায়েন্স ও ইন্টার-ডিসিপ্লিনারি গ্রুপসহ ছয়টি গ্রুপে গবেষণা অনুদান দেয়া হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উৎসাহ দেওয়াই এই ফেলোশিপের মূল উদ্দেশ্য। ভৌত, জৈব ও অজৈব বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ন্যানোটেকনোলজি, জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান এসব বিষয়ে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপে আবেদন করা যায়। সাধারণত এপ্রিল-মে মাসে ফেলোশিপের দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। ফেলোশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক গবেষণা, বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল প্রকাশনার সুযোগ থাকে।
http://dlvr.it/SFZPrn

Post a Comment

0 Comments