Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পর্ষদ ভেঙে দেয়া হয়েছে

দেশে চলমান বন্যা পরিস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কার্যকর ভূমিকা না থাকায় সংগঠনটির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ এ কথা জানিয়েছেন।
সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে চিকিৎসাসেবা, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসাসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
আকমল হোসেন বলেন, ফেনী, কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা খুবই দুঃখজনক। সেজন্য রেড ক্রিসেন্টের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়া হয়েছে, যাতে তারা সক্রিয় হয়।
সিনিয়র সচিব বলেন, এবার মাঠে রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবকরা যাননি, সেটা বলব না। মাঠে তো তারা এমনিতেই যাবে। এসপির ডাকে যাবে। কিন্তু রেড ক্রিসেন্টের ওভারঅল ভূমিকা সন্তোষজনক না হওয়ায় আমরা আজকে বোর্ডটা ভেঙে দিয়েছি।
নতুন চেয়ারম্যান ও নতুন সেক্রেটারি জেনারেল বসবেন। তারা নতুন করে অ্যাক্টিভেট করবেন, নতুন লোক আসবে। আপনারা দেখবেন- যেকোনো বিপদে যেন আমাদের সহযোগী হিসেবে রেড ক্রিসেন্ট অংশগ্রহণ করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বুদ্ধি বিবেচনায় মনে হয়েছে যে এদের দিয়ে আর চলবে না। আপনারা (সাংবাদিক) খবর নিন সেখানে কী হয়েছে।

স্বাস্থ্যের ডিজি কাজে যোগ দিতে না পারলে বদলি করব
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) যদি কাজ না পারেন অথবা অদক্ষ হন তাহলে আমরা তাকে বদলি করে দেব বলে মন্তব্য করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক আমার আগে জয়েন করেছেন। তার যোগদানপত্র গ্রহণ করে এন্ডোরস করা হয়েছে। এরপরও তিনি যদি কর্মস্থলে যোগদান না করতে পারেন তাহলে তিনি এবং আপনারা পরামর্শ দেবেন।
একটা এস্টাবলিশমেন্ট সেটেল করতে দেন। ডিজি যদি কাজ না পারেন বা অদক্ষ হন তাহলে আমরা তাকে বদলে দেবো। তাকে বসতে দেয়ার আগে তো এসব কথা বলার সময় আসেনি।
সিনিয়র সচিব আরও বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে ডিজির এন্ডোরসমেন্ট হয়েছে গতকাল (সোমবার)। উনি আজকে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, কালকে যাওয়ার চেষ্টা করবেন; তৃতীয় দিনে যাওয়ার চেষ্টা করলে এবং সাংবাদিক, ছাত্র ও সাধারণ মানুষের সহায়তা নিয়ে যোগদান করতে ব্যর্থ হলে তাকে আমরা ফিজিক্যালি আর্মি পাহারায় সেখানে রাখতে পারব না।
বিএসএমএমইউতে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে অস্থিতিশীলতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা উপাচার্য নিয়োগ দিয়েছি। এটা করতে অনেক সময় লেগেছে। কারণ পুরো স্ট্রাকচার ভেঙে গেছে। আমি যখন তার বিষয়ে প্রস্তাব দেই তখন আমার চাকরির বয়স চার ঘণ্টা। আজকে চতুর্থ দিনে তিনি জয়েন করেছেন। তাকে যদি কর্মস্থলে ঢুকতে না দেয়া হয় তাহলে তিনিই বলবেন তিনি কী চান।


http://dlvr.it/TCRT5B

Post a Comment

0 Comments